জানেন কি, আজকের দেশ সেরা শিল্প প্রতিষ্ঠান প্রাণ-আরএফএল এর যাত্রা শুরু হয়েছিল আমাদের রংপুর থেকেই। আরএফএল - রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড ছিল তাদের প্রথম প্রতিষ্ঠান!
দীর্ঘ চাকরি জীবন শেষে অবসরে তিনি। বসে বসে খেলে পেনশনের টাকা শেষ হয়ে যাবে। তারপর? একটা কিছু করতে হবে। আর সেটা যদি হয় ব্যবসা তাহলে ভাল হয়। কিন্তু ব্যবসা করতেতো টাকার প্রয়োজন। এতো টাকা কোথায় পাবেন তিনি? স্ত্রীর সঙ্গে পরামর্শ করলেন। আগপিছু না ভেবেই স্ত্রী তার পৈতৃক সম্পত্তির কাগজ তুলে দিলেন। ওই কাগজ নিয়েই ছুটলেন ব্যাংকে। বন্ধক রেখে নিলেন লোন। সেটা ছিল ১৯৮১ সাল। রংপুরের বিসিক শিল্প একালায় টিউবওয়েল তৈরির কারখানা হিসেবে রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড (আরএফএল) প্রতিষ্ঠা করেন।
“যতই চাপাচাপি কর কোন লাভ নাই”- আরএফএলের চাপ কলের এ বিজ্ঞাপন মাত করে দেয় গোটা দেশ। হুমড়ি খেয়ে পড়ে আরএফএলের যন্ত্রপাতির দিকে।
আর পেছনে তাকাতে হয়নি। একের পর এক বাজারে আসে খাদ্য, প্লাস্টিক ও পিভিসি পণ্য। সবই দেখে সফলতার মুখ। আর এ সফলতার পেছনে যিনি কলকাঠি নেড়েছেন তিনি হলেন ‘প্রাণ-আরএফএল’ গ্রুপের প্রাণ মেজর জেনারেল (অব.) আমজাদ খান চৌধুরী।
১৯৮৫ সালে গড়ে তোলেন এগ্রিকালচারাল মার্কেটিং কোম্পানি, যার ব্র্যান্ড নাম প্রাণ। দেশজুড়ে বিস্তৃত ১৩টি অত্যাধুনিক কারখানায় বর্তমানে ‘প্রাণ-আরএফএল’ গ্রুপের পণ্যসমূহ উৎপাদিত হয়। প্রাণ আরএফএল গ্রুপ এর উপর নির্ভর করে আরও প্রায় ৭ লাখ মানুষের জীবন ও জীবিকা।
বর্তমানে ‘প্রাণ’ পণ্য সুদূর আফ্রিকা মহাদেশ ছাড়াও এশিয়া, ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বের ১০৬টির বেশি দেশে নিয়মিত রপ্তানি হচ্ছে।
আমজাদ খান চৌধুরী ১৯৩৯ সালের ১০ নভেম্বর উত্তরবঙ্গের নাটোর জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৫৬ সালে তৎকালীন পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। মেজর জেনারেল হিসেবে আমজাদ খান চৌধুরী ১৯৮১ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে অবসরে যান।
৮ জুলাই ২০১৫ বুধবার মৃত্যুবরণ করেন এই শিল্পউদ্যোক্তা
ক্রেডিট: রংপুর, বাংলাদেশ
দীর্ঘ চাকরি জীবন শেষে অবসরে তিনি। বসে বসে খেলে পেনশনের টাকা শেষ হয়ে যাবে। তারপর? একটা কিছু করতে হবে। আর সেটা যদি হয় ব্যবসা তাহলে ভাল হয়। কিন্তু ব্যবসা করতেতো টাকার প্রয়োজন। এতো টাকা কোথায় পাবেন তিনি? স্ত্রীর সঙ্গে পরামর্শ করলেন। আগপিছু না ভেবেই স্ত্রী তার পৈতৃক সম্পত্তির কাগজ তুলে দিলেন। ওই কাগজ নিয়েই ছুটলেন ব্যাংকে। বন্ধক রেখে নিলেন লোন। সেটা ছিল ১৯৮১ সাল। রংপুরের বিসিক শিল্প একালায় টিউবওয়েল তৈরির কারখানা হিসেবে রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড (আরএফএল) প্রতিষ্ঠা করেন।
“যতই চাপাচাপি কর কোন লাভ নাই”- আরএফএলের চাপ কলের এ বিজ্ঞাপন মাত করে দেয় গোটা দেশ। হুমড়ি খেয়ে পড়ে আরএফএলের যন্ত্রপাতির দিকে।
আর পেছনে তাকাতে হয়নি। একের পর এক বাজারে আসে খাদ্য, প্লাস্টিক ও পিভিসি পণ্য। সবই দেখে সফলতার মুখ। আর এ সফলতার পেছনে যিনি কলকাঠি নেড়েছেন তিনি হলেন ‘প্রাণ-আরএফএল’ গ্রুপের প্রাণ মেজর জেনারেল (অব.) আমজাদ খান চৌধুরী।
১৯৮৫ সালে গড়ে তোলেন এগ্রিকালচারাল মার্কেটিং কোম্পানি, যার ব্র্যান্ড নাম প্রাণ। দেশজুড়ে বিস্তৃত ১৩টি অত্যাধুনিক কারখানায় বর্তমানে ‘প্রাণ-আরএফএল’ গ্রুপের পণ্যসমূহ উৎপাদিত হয়। প্রাণ আরএফএল গ্রুপ এর উপর নির্ভর করে আরও প্রায় ৭ লাখ মানুষের জীবন ও জীবিকা।
বর্তমানে ‘প্রাণ’ পণ্য সুদূর আফ্রিকা মহাদেশ ছাড়াও এশিয়া, ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বের ১০৬টির বেশি দেশে নিয়মিত রপ্তানি হচ্ছে।
আমজাদ খান চৌধুরী ১৯৩৯ সালের ১০ নভেম্বর উত্তরবঙ্গের নাটোর জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৫৬ সালে তৎকালীন পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। মেজর জেনারেল হিসেবে আমজাদ খান চৌধুরী ১৯৮১ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে অবসরে যান।
৮ জুলাই ২০১৫ বুধবার মৃত্যুবরণ করেন এই শিল্পউদ্যোক্তা
ক্রেডিট: রংপুর, বাংলাদেশ
জানেন কি, আজকের দেশ সেরা শিল্প প্রতিষ্ঠান প্রাণ-আরএফএল এর যাত্রা শুরু হয়েছিল আমাদের রংপুর থেকেই। আরএফএল - রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড ছিল তাদের প্রথম প্রতিষ্ঠান!
দীর্ঘ চাকরি জীবন শেষে অবসরে তিনি। বসে বসে খেলে পেনশনের টাকা শেষ হয়ে যাবে। তারপর? একটা কিছু করতে হবে। আর সেটা যদি হয় ব্যবসা তাহলে ভাল হয়। কিন্তু ব্যবসা করতেতো টাকার প্রয়োজন। এতো টাকা কোথায় পাবেন তিনি? স্ত্রীর সঙ্গে পরামর্শ করলেন। আগপিছু না ভেবেই স্ত্রী তার পৈতৃক সম্পত্তির কাগজ তুলে দিলেন। ওই কাগজ নিয়েই ছুটলেন ব্যাংকে। বন্ধক রেখে নিলেন লোন। সেটা ছিল ১৯৮১ সাল। রংপুরের বিসিক শিল্প একালায় টিউবওয়েল তৈরির কারখানা হিসেবে রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড (আরএফএল) প্রতিষ্ঠা করেন।
“যতই চাপাচাপি কর কোন লাভ নাই”- আরএফএলের চাপ কলের এ বিজ্ঞাপন মাত করে দেয় গোটা দেশ। হুমড়ি খেয়ে পড়ে আরএফএলের যন্ত্রপাতির দিকে।
আর পেছনে তাকাতে হয়নি। একের পর এক বাজারে আসে খাদ্য, প্লাস্টিক ও পিভিসি পণ্য। সবই দেখে সফলতার মুখ। আর এ সফলতার পেছনে যিনি কলকাঠি নেড়েছেন তিনি হলেন ‘প্রাণ-আরএফএল’ গ্রুপের প্রাণ মেজর জেনারেল (অব.) আমজাদ খান চৌধুরী।
১৯৮৫ সালে গড়ে তোলেন এগ্রিকালচারাল মার্কেটিং কোম্পানি, যার ব্র্যান্ড নাম প্রাণ। দেশজুড়ে বিস্তৃত ১৩টি অত্যাধুনিক কারখানায় বর্তমানে ‘প্রাণ-আরএফএল’ গ্রুপের পণ্যসমূহ উৎপাদিত হয়। প্রাণ আরএফএল গ্রুপ এর উপর নির্ভর করে আরও প্রায় ৭ লাখ মানুষের জীবন ও জীবিকা।
বর্তমানে ‘প্রাণ’ পণ্য সুদূর আফ্রিকা মহাদেশ ছাড়াও এশিয়া, ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বের ১০৬টির বেশি দেশে নিয়মিত রপ্তানি হচ্ছে।
আমজাদ খান চৌধুরী ১৯৩৯ সালের ১০ নভেম্বর উত্তরবঙ্গের নাটোর জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৫৬ সালে তৎকালীন পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। মেজর জেনারেল হিসেবে আমজাদ খান চৌধুরী ১৯৮১ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে অবসরে যান।
৮ জুলাই ২০১৫ বুধবার মৃত্যুবরণ করেন এই শিল্পউদ্যোক্তা
ক্রেডিট: রংপুর, বাংলাদেশ
0 Comments
0 Shares
744 Views
0 Reviews